বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড কুষ্টিয়ার নির্বাহী প্রকৌশলী রাশিদুর রহমান কালের কন্ঠকে বলেন, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের সামনে ৫০০ মিটার গ্রোয়েন (বাঁধ) নদীর মধ্যে নির্মিত হয়েছে। সেখানে পানি বাধাপ্রাপ্ত হয়ে অপর পাড়ে নদী ভাঙছে। এলাকাবাসীও সেটায় ধারণা করছে। যেহেতু নদীর গতিপথ পরিবর্তন হয়ে গেছে। সেহেতু ভাঙনটাও তীব্র হচ্ছে। তারপরেও সাহেবনগর বেড়ীবাঁধসহ ভাঙনকবলিত এলাকায় জিও ব্যাগ ও টিউব ব্যাগ ফেলার কাজ চলছে। এ ছাড়া পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে দুই মাসের মধ্যে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের কাজ শুরু করা হবে।